Sunday, September 01, 2024

Undefended Independence is Subjugation

This book was written by Maj.(Retd) M. A. Jalil, a Sector Commander,  a liberation war fighter for the liberation of Bangladesh in 1971.

I'll just translate try to his book from the original Bengali to English.

In his book he candidly describes all the environments he faced in the course of this famous liberation war.

I'll start with the translation of him as a writer in this book.


Introducing the Writer:-

Author introduction

When we think about him(Major M. S. Jalil), the image of a patriotic warrior comes to mind.  His military life made him not only brave, but also hardy and a well-rounded  person. And the liberation war made him a fighter.  For 13 long years as the founder president of J.S.D (Jatiotabadi Samajtrantrik Dal, which translates to roughly "Nationalistic Socialist Party), he risked his life and worked towards a cause.  His lifelong struggle made him a protester, uncompromising protester against oppressors, looter regime.  Lastly, the change of his thinking had made him follow Islam closely.

Major M.  A.  Jalil is the name of a brave man of this country

The return to mainstream brought him fulfillment.

In this context, Major Jalil himself said, 'At the bottom of the human heart there is an eternal thirst in people for the search of truth and the feel of liberation.  I was forced to withdraw from J. S. D.  because of that thirst.  It may be considered my disability, but I am not ashamed of my disability

No........My goal in life today is fixed- I am determined to achieve my goal.

It is not in my nature to bow to injustice.  This is the true character of a Muslim.

Everyone is curious to know about the different turns in the life of this fearless, patriotic and brave man who declared himself a Muslim.  

Major Jalil was a popular character name for the youth.  We present here a brief introduction to the life history of Major Jalil.

Major Jalil was born on February 9, 1942 in Mamarbari, Ujirpur Thana Sadar, Barisal District.  Father- Mr. Ali Mia;  Mother - Rabeya Khatun.


Ali Mia, his father, had died three months before his birth.  He was orphan from his childhood.  From the very beginning of his birth he faced the rigors of life.

Mother's love was the only way to go forward through life.

Major Jalil passed School exam, S. S. C from Dollit institution in 1960.

From his school life, he got involved with writing books.  At that time, he was 'the poor man of the road

Wrote two novels named Riti'.  Unfortunately, later in the novel

Two manuscripts are lost.

In 1961 young Jalil was admitted as a cadet.  It was in Murree, Rawalpindi. Received education.  Passed Intermediate in 1963 in Kakul, Pakistan

Trained at a military academy.  In September 1965, he received commission and joined Pakistan Army Tank regiment.

Later he joined, as an officer, in the 12th Bengal Regiment.

In the Indo-Pakistani War, this regimemt took active participation.

Major Jalil graduated from Pakistan Military Academy in 1966. Later he did M. A.  in history from Multan. 

One thing to note is that he had a special interest in learning.

This is rarely seen among military personnel.

February 10, 1971 on a month's leave to visit sick mother, he came home.  But this time he was very much concerned with the prevailing political situation in the then East Pakistan.

A shaky situation prevailed in his mind.  The concern was so much that even after the expiry of the leave period, he refrained from going to the then West Pakistan to join his Army duty.  This politically conscious man wanted to see the end of the last state of politics.

The dark night of March 25 - the entire face of history changed in Pakistan.  


From March 26, Major Jalil engaged himself in the Liberation War organization

Thursday, August 01, 2024

আমার কথা




মার কথা
১৯৮১ সালে বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমি উত্তীর্ণ হই।
প্রথম তিন বছর বাংলাদেশ পিডিবিতে চাকুরী করি।
১৯৮৪ থেকে ১৯৯৮ টি এন্ড টি তে বিভিন্ন পদে চাকুরী করি।











১৯৯৯ থেকে ২০০২ পর্যন্ত দুবাই এতিসালাতে।
২০০৩ এ ক্যানাডার Celestica তে কাজ করি।
২০০৪

এ ক্যানাডার MDS Sciex এ কাজ করি।
২০০৬ এ আবারও কাজ খুজছি।

Centennial College

Housing Shortages in Ontario

There are huge shortage of student housing in Ontario. A student has to pay sometimes more than a CA$1,000/- per month for just a room (even if s/he can find one).


I have also heard stories that International students are being offered a bed besides one's dining space and telling the international student that is his/her room.


Then there is no guarantee in Canada passing out students will get a job in his / her field. Simple labour job or similar are not what the passing out(graduating) students looking for. They are forced to do those jobs. 


Under such critical situation in Canada currently,  why are you inviting international students to study in Canada (for that matter in any educational institution in Canada) 

Wednesday, April 19, 2023

The Rebel Poet of Bengal



He was born in the year 1899. Wiki mentions his date of birth as 24th May. But the Bengali calendar mentions this as 11th Joishta. This compares current Englisha date of 27 th May. The place was Churulia village of Asansol sub-division in Burdwan district of current West Bengal, India.

Who cares!
 
His famous writing in poems is "Bidrohi" which translatees to "The Rebel".

Those who are Bengali or understand Bengali language and culture in depth, will know that whenever this poem is recited in the proper tones and manner, one is sure to get goose bumps. 

This poems is an epitome of one's high self esteem thinking and feelings. The lines of this poems intills in an individual the moral high standard that one should always have, strive for the same and never to surrender such self esteem, goals that only the Creator can think of in a human being. 

However, I gave ChatGPT a task to find out the popularity of this great soldier, writer, journalist-poet in the English community. 

Below is the text output from that:- 

Quote.... 

"Kazi Nazrul Islam, also known as the "Rebel Poet," is one of the most celebrated poets in the Bengali language and a cultural icon in Bangladesh and West Bengal, India. 
While his works have been translated into English and other languages, he is not widely known in English-speaking countries outside of South Asia. However, 

Nazrul Islam's impact on Bengali literature, culture, and politics has been significant, and his works have been influential in shaping the Bengali language and identity. He was a versatile writer who wrote poems, songs, essays, and novels that reflected his rebellious spirit and his passion for social justice and freedom. In recent years, there has been a growing interest in Nazrul Islam's work among English-speaking audiences, particularly in academia and literary circles. Scholars and translators have been working to bring his works to a wider audience, and there have been a few publications and events in the West that have featured his poetry. Overall, while Nazrul Islam may not be as well-known in English-speaking countries as he is in South Asia, his impact on Bengali literature and culture cannot be underestimated, and his works continue to inspire generations of readers and writers." 

 ... unquote

Monday, August 25, 2014

Alarming attitude of Indian Political Leaders

Map of India

India's territorial controversial locations indicated in this map


This news clip was taken from "Amardesh"

"Amardesh" again has quoted "Anandabazaar" as their source.

লোকসভা ভোটের আগে বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের দেশে ফেরানো নিয়ে নরেন্দ্র মোদির বক্তব্যে বিতর্ক বেঁধেছিল। সেই বিতর্ক আবার সামনে এসে পড়ল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা প্রবীণ তোগাড়িয়ার মন্তব্যে। হিন্দুত্বের প্রচার নিয়ে পরিষদ বেশ কয়েকটি কর্মসূচি নিচ্ছে। সেই উপলক্ষে সাংবাদিক সম্মেলনে শনিবার কলকাতায় তোগাড়িয়া দাবি তুলেছেন, ১৯৫১ সালের পরে বাংলাদেশ থেকে যে সংখ্যালঘুরা ভারতে এসেছেন, তাদের ফিরে যেতে হবে।

বাংলাদেশ তাদের না ফেরালে সামরিক অভিযানের হুমকিও দেন তিনি। এমনকি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে তিনি ছেড়ে কথা বলেননি। তোগাড়িয়ার হুঙ্কার, মুখ্যমন্ত্রী ওই অনুপ্রবেশকারীদের রক্ষা করার চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা করা হবে।

তোগাড়িয়ার এই মন্তব্যকে ‘উস্কানিমূলক’ বলে মনে করছে তৃণমূল এবং বামেরা। এমনকি বিজেপিও সরাসরি তোগাড়িয়ার বক্তব্যকে সমর্থন জানাচ্ছে না। সিপিএম সাংসদ মুহম্মদ সেলিম বলেন, প্রবীণ তোগাড়িয়ার মতো লোকেরা যে রাজনীতির ধারক-বাহক, সেখানে ইতিহাস, সংস্কৃতি, সংখ্যাতত্ত্বের কোনও জায়গা নেই। সামনেই পুজো এবং বক্রি (কোরবানির) ঈদ। গ্রাম-বাংলা এবং শহরে সামপ্রদায়িক সমপ্রীতি গুলিয়ে দিতে চাইছে এসব সামপ্রদায়িক উন্মাদরা। তোগাড়িয়ার বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার কেন ব্যবস্থা নিল না, সে প্রশ্নও তুলেছেন সেলিম।

তৃণমূল সাংসদ সুলতান আহমেদ অবশ্য মনে করেন, তোগাড়িয়ার মতো মানুষের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিলে তার গুরুত্ব বেড়ে যায়। তিনি বলেন, এই সব সুড়সুড়ি দিয়ে বাংলায় কোনো লাভ হবে না। তোগাড়িয়ার মন্তব্য নিয়ে কিছুটা আতান্তরে পড়েন বিজেপি নেতৃত্বও। দলের রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ স্বীকার করেন, বিজেপির ঘোষিত নীতি অনুপ্রবেশকারীদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো। কিন্তু তোগাড়িয়া এ দিন যে ভাষায় এবং ভঙ্গিতে বিষয়টি বলেছেন, তা নিয়ে রাহুলবাবুরা কিছুটা অস্বস্তিতে পড়েছেন।
প্রসঙ্গ এড়াতে রাহুলবাবুর বক্তব্য, বিষয়টি নিয়ে অন্য কারো মন্তব্যের উপর আমি মন্তব্য করব না। রাজ্যে দলের সাধারণ সম্পাদক শমীক ভট্টাচার্যের সতর্ক মন্তব্য, আমাদের সীমান্ত সমস্যা মানুষ বোঝেন। কোনো সমস্যা থাকলে তা আমাদের মতো করে সমাধান করতে হবে।

অনুপ্রবেশকারীদের প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব এখন সতর্ক। কারণ, এখানে ভোটারদের একটা বড় অংশ যেমন মুসলিম, তেমনই পূর্ব থেকে আসা মানুষের সংখ্যাও কম নয়। এই অংশের মানুষের কথা ভেবেই ভোটের প্রচারে কড়া সুরে মোদির বক্তব্যের সমালোচনা করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী।

মোদি তার বক্তব্যের ভুল বার্তা যাচ্ছে বুঝে ভোটের প্রচারের পরবর্তী পর্বে ওই বিষয়ে কিছু ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। তার পরে ভোটে তৃণমূল যে বিপুল সাফল্য পেয়েছিল, তার নেপথ্যে মমতার ওই কড়া অবস্থান অন্যতম কারণ বলে মানেন তৃণমূল ও বাম নেতাদের একাংশ। বিজেপি নেতৃত্বও তাই বিষয়টি অনুধাবন করে তোগাড়িয়ার বক্তব্য থেকে কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন। সূত্র : আনন্দবজার পত্রিকা

Saturday, August 23, 2014

ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এর প্রধান সড়কটি জনসাধারনের যাতায়তের জন্য উন্মুক্ত করন


স্বাধীনতার পূর্বে ঢাকা ক্যানটনমেন্ট ছিল শহরের বাইরে। কিন্তু আজ বেয়াল্লিশ বছর পর পর ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট হয়ে গেছে জনসাধারন দ্বারা পরিবেষ্টিত একটি এলাকা। ক্যন্টনমেন্ট হওয়ার কারনে, তার ভেতর দিয়ে যাতায়ত অনুমতি স্বাপেক্ষ। যাদের প্রয়োজন নাই, তাদের ক্যন্টনমেন্ট প্রবেশ, স্বাভাবিক কারনেই নিয়ন্ত্রিত। তার ওপর ঢাকা শহর এখন পৃথিবীর অন্যতম জনবহুল রাজাধানী।

ঢাকা শহরের বানিজ্যিক এলাকা মতিঝিল থেকে বেড়ে গিয়ে মহাখালী, গুলশান ও বনানী এলাকায় স্থানান্তরিত হচ্ছে ক্রমশঃ। ফলে মহাখালী থেকে বনানী রেল গেট পর্যন্ত ট্রাফিক জ্যম বাড়ছেই।

বাসস্থান উত্তরাতে অনেকেরই। বাসস্থান উত্তরা থেকে কর্মস্থল মহাখালী তে এক চলাচল সময় মাস তিনেক পূর্বেও ছিল ৪০(চল্লিশ) মিনিট। ঈদের পর এই সময় বেড়ে দাড়িয়েছে ৮০(আশি) মিনিট।

বনানী রেল গেট উড়াল সেতু হওয়ার পর কাকলীর ট্রাফিক জ্যম বনানী রেল গেট এর উড়াল সেতুতে শুধু স্থানান্তরিত হয়েছে, কমেনি।

এমতাবস্থায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টএর শুধু মাত্র প্রধান সড়ক সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত হালকা বাহন ও বিআরটিসি র স্থানীয় বাস এর জন্য খুলে দেয়া হলে মহাখালী থেকে বনানী রেলগেট উড়াল সেতু পর্যন্ত যে ট্র্যফিক জ্যম হচ্ছে তা কিছুটা হলেও নিরসন হবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে কোন সরকারী সংস্থা সরাসরি বা পরোক্ষভাবে জনগনের সেবার জন্যই প্রতিষ্ঠিত।

ম্যপ দেখলে সহজেই বোঝা যাবে, শুধু মাত্র প্রধান সড়ক সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত হালকা ব্যক্তিগত (প্রাইভেট) যানবাহনের জন্য খুলে দেয়া হলে জ্যমের কারনে নাগরিকদের ভোগান্তি কি পরিমান সাময়িক হলেও লাঘব হতে পারে।

এটি ঢাকা শহরের জন্য কোন দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়।
দীর্ঘমেয়াদি সমাধান আসে মেট্রো রেল থেকে, উড়াল সেতু থেকে নয়।
সরকার দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য মেট্রো রেল প্রকল্প বাস্তবায়ন য়ত বিলম্ব করবেন, ঢাকা বাসীর দৈনন্দিন ট্র্যফিক জ্যম এর ভোগান্তি ক্রমান্বয়ে বাড়বেই বই কি, কমবে না।